1. প্রথম পাতা
  2. কলকাতা
  3. রাজ্য
  4. রাজনীতি
  5. অপরাধ
  6. দেশ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. খেলা
  9. কর্ম সন্ধান
  10. বিনোদন
  11. ব্যবসা বাণিজ্য
  12. টেক নিউজ
  13. লাইফস্টাইল
  14. ভাইরাল
  15. আবহাওয়া
  16. রাশিফল

গঙ্গাসাগর সফরে মমতা! সরেজমিনে পরিদর্শন করবেন মেলার প্রস্তুতি

মৌসুমী

প্রকাশিত: জানুয়ারি ৩, ২০২৩, ০৮:১০ পিএম

গঙ্গাসাগর সফরে মমতা! সরেজমিনে পরিদর্শন করবেন মেলার প্রস্তুতি
গঙ্গাসাগর সফরে মমতা! সরেজমিনে পরিদর্শন করবেন মেলার প্রস্তুতি

 আর কিছুদিনের মধ্যেই  শুরু হচ্ছে গঙ্গাসাগর মেলা। তার আগেই আগামীকাল বুধবার গঙ্গাসাগরে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মূলত মেলা প্রাঙ্গণের যাবতীয় প্রস্তুতি পর্বের খুঁটিনাটি খতিয়ে দেখবেন তিনি। এদিকে মুখ্যমন্ত্রীর যাওয়ার বিষয়টিকে ঘিরে গঙ্গাসাগর মেলা চত্বরে আঁটোসাঁটো করা হয়েছে নিরাপত্তা। জানা গিয়েছে দুদিনের ঠাসা কর্মসূচি নিয়ে গঙ্গাসাগরের রওনা দিচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

জানা গিয়েছে, এবারে গঙ্গাসাগরে গিয়ে ভারত সেবা আশ্রম সংঘে যাওয়ার কথা রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর। সেখানে আধিকারিকদের সঙ্গে মেলার প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠক করতে পারেন তিনি। এরপর সেখান থেকে কপিলমুনির মন্দিরে যাওয়ার কথা রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর। সেখানে পূজো দিয়ে রাতে গঙ্গাসাগরেই থাকবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপর বৃহস্পতিবার গঙ্গাসাগর হেলিপ্যাড থেকে হেলিকপ্টারের রওনা দিয়ে ফের ডুমুর জলায় ফিরবেন তিনি।

পরপর দু‍‍`বছর করোনা কাটিয়ে এবার গঙ্গাসাগর মেলায় রেকর্ড পরিমাণ ভিড় হতে পারে বলে আশা করছে রাজ্য প্রশাসন। তাই নিরাপত্তার বিষয়টিকে বিশেষ নজরে রাখা হয়েছে। এদিকে ইতিমধ্যেই গঙ্গাসাগর মেলার প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠক সেরেছেন মুখ্যমন্ত্রী। একাধিক নির্দেশ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসনকে। সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে পুলিশকেও।

আগামী ৮-১৫ জানুয়ারি সাগরদ্বীপে চলবে গঙ্গাসাগর মেলা। মুখ্যমন্ত্রীর সফরের আগে ইতিমধ্যে সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিক, জনস্বাস্থ্য কারিগরি মন্ত্রী পুলক রায়, পরিবহণ মন্ত্রী স্নেহাশিস চট্টোপাধ্যায় দফায় দফায় সাগরে এসেছেন। পরিদর্শন করে মেলার প্রস্তুতি খতিয়ে দেখছেন। মেলার বিশেষ দায়িত্বে রয়েছেন সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিম হাজরা। সাগরের বিধায়ক তথা সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিম হাজরা গত একমাস ধরে বার বার মেলার প্রস্তুতি খতিয়ে দেখেছেন।

এবারে স্বাস্থ্যপরিসেবার ক্ষেত্রেও বিশেষ নজর দেওয়া হচ্ছে। ট্রান্সলেট পয়েন্ট থেকে মেলা চত্বর পর্যন্ত ৩৭ টি ফার্স্ট এইড সেন্টার খোলা থাকবে।পাঁচটি অস্থায়ী হাসপাতাল তৈরি করা হবে। ১০০ জন চিকিৎসক-সহ বিভিন্ন স্তরে ৭০০-রও বেশি স্বাস্থ্যকর্মী মোতায়েন থাকবেন। এছাড়া, গুরুতর অসুস্থদের দ্রুত চিকিৎসা কেন্দ্রে আনতে একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স এবং দুটি ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্সও রাখা থাকবে।

আরও পড়ুন