1. প্রথম পাতা
  2. কলকাতা
  3. রাজ্য
  4. রাজনীতি
  5. অপরাধ
  6. দেশ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. খেলা
  9. কর্ম সন্ধান
  10. বিনোদন
  11. ব্যবসা বাণিজ্য
  12. টেক নিউজ
  13. লাইফস্টাইল
  14. ভাইরাল
  15. আবহাওয়া
  16. রাশিফল

ফের CBI-র নজরে কেষ্টকন্যা! বোলপুরের বাড়িতে হানা কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার

মৌসুমী

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২২, ০৩:০৬ পিএম

ফের CBI-র নজরে কেষ্টকন্যা! বোলপুরের বাড়িতে হানা কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার
ফের CBI-র নজরে কেষ্টকন্যা! বোলপুরের বাড়িতে হানা কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার/ প্রতীকী ছবি

এসএসসি দুর্নীতিতে নাম জড়িয়েছিল সুকন্যা মন্ডলের। এরপরেই তার নামে বেশ কয়েকটি রাইস মিল ও সম্পত্তির হদিস মিল পেয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। এবার শুক্রবার ফের একবার অনুব্রত মণ্ডলের বোলপুরের বাড়িতে হানা দিল সিবিআই। মূলত অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে সুকন্যা মন্ডলকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই তার বাড়িতে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা হানা দিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

এর আগেও জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য বোলপুরে গিয়েছিল সিবিআই এর দল। তখনো সুকন্যা মণ্ডল কে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চেয়েছিলেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। কিন্তু সেই সময় কোনভাবেই সিবিআই আধিকারিকদের সহযোগিতা করেননি সুকন্যা মন্ডল। যার ফলে বাধ্য হয়ে সিবিআই আধিকারিকদের ফিরে যেতে হয়। তবে এবারে একেবারে কোমর বেঁধে তদন্তকারী আধিকারিকরা গিয়েছেন বোলপুরে তৃণমূল জেলা সভাপতির বাড়িতে। জানা গিয়েছে এদিন একেবারে নোটিশ নিয়েই মহিলা আধিকারিকসহ সিবিআই এর তিন গোয়েন্দা আধিকারিক অনুব্রত মণ্ডলের বাড়িতে গিয়েছেন।

সিবিআই সূত্রে খবর, তদন্তে উঠে এসেছে সুকন্যা মন্ডল এর নামে যে সম্পত্তির হদিশ মিলেছে তাতে দুটি কোম্পানির নাম রয়েছে। এই কোম্পানির টাকা কোথা থেকে এলো কিংবা তার নামেই বা কিভাবে এত কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি হল তা নিয়ে মূলত এদিন জিজ্ঞাসাবাদ করছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার আধিকারিকরা।

এছাড়াও ভোলে বোম রাইস মিল বলে যে রাইস মিলের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে তার সঙ্গে অনুব্রত মণ্ডলের একাউন্টের লেনদেন হতো কিনা সে বিষয়েও বিস্তারিত খোঁজখবর নিচ্ছেন গোয়েন্দা আধিকারিকরা। পাশাপাশি শ্রীগুরু রাইস মিলের সঙ্গে অনুব্রত মণ্ডলের চোখ সাজস রয়েছে কিনা তা নিয়েও তদন্ত চালাচ্ছেন অফিসাররা। এদিন শ্রীগুরু রাইস মিলের মালিক শ্যামল মন্ডল এবং অনুব্রত মণ্ডলের কোষাধ্যক্ষ মণীশ কোঠারিকে বোলপুরে সিবিআই এর অস্থায়ী ক্যাম্পে ডেকে পাঠানো হয়। সেখানে তাদের দীর্ঘক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদ করেন গোয়েন্দা আধিকারিকরা।

আরও পড়ুন