1. প্রথম পাতা
  2. কলকাতা
  3. রাজ্য
  4. রাজনীতি
  5. অপরাধ
  6. দেশ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. খেলা
  9. কর্ম সন্ধান
  10. বিনোদন
  11. ব্যবসা বাণিজ্য
  12. টেক নিউজ
  13. লাইফস্টাইল
  14. ভাইরাল
  15. আবহাওয়া
  16. রাশিফল

শ্বশুরের পদাঙ্ক অনুসরণ করে রাজনীতিতে! কামারহাটি পুরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী মদন পুত্রবধূ মেঘনা

আত্রেয়ী সেন

প্রকাশিত: মার্চ ২, ২০২২, ০৪:২৬ পিএম

শ্বশুরের পদাঙ্ক অনুসরণ করে রাজনীতিতে! কামারহাটি পুরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী মদন পুত্রবধূ মেঘনা
শ্বশুরের পদাঙ্ক অনুসরণ করে রাজনীতিতে! কামারহাটি পুরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী মদন পুত্রবধূ মেঘনা

বংনিউজ ২৪x৭ ডিজিটাল ডেস্কঃ শ্বশুর রাজ্যের শাসকদলের একজন অন্যতম সদস্য। বাংলার রাজনীতিতে অতি পরিচিত মুখ। সেই শ্বশুর মশাইয়ের পদাঙ্ক অনুসরণ করেই এবার রাজনীতিতে পা রাখলেন পুত্রবধূ। আর প্রথমবার ভোটে দাঁড়িয়েই বিরাট জয় হাসিল করলেন মদন মিত্র’র পুত্রবধূ মেঘনা মিত্র।  

কামারহাটি পুরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের টিকিটে দাঁড়িয়েছিলেন মেঘনা মিত্র। গণনার শেষে দেখা যায় যে, তিনি সাড়ে চার হাজারেরও বেশি ভোটে জয়লাভ করেছেন। সেই সঙ্গে মদন মিত্রের পরিবারে আরও একজন জনপ্রতিনিধি হলেন। 

জানা গিয়েছে, মেঘনা তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সিপিএম-এর প্রার্থীকে হারিয়ে প্রথমবার পুরভোটে দাঁড়িয়েই কাউন্সিলর নির্বাচিত হলেন। এই নিয়ে মদন মিত্রের পরিবারে তিনি দ্বিতীয় জনপ্রতিনিধি। মেঘনা মিত্র মদন মিত্রের ছোট ছেলে শুভরূপ মিত্রের স্ত্রী। উল্লেখ্য, তিনি কামারহাটিরই মেয়ে। সেই কারণে এবার পুরভোটে তিনি কামারহাটির হয়ে নির্বাচনী লড়াইয়ে নামেন। যদিও তাঁর টিকিট প্রাপ্তির নেপথ্যে অবশ্য তাঁর শ্বশুরের অবদান অনস্বীকার্য।

ভোটের আগে প্রচারেও বউমার সঙ্গে ঘুরেছেন মদন মিত্র। রাজনীতির ময়দানে প্রথম পা রাখা বউমাকে আগলে রেখেছিলেন পোড় খাওয়া রাজনীতিবিদ মদন মিত্র। বাড়ি বাড়ি ঘুরে মানুষের দরবারে হাজির হয়ে হাতজোড় করে ভোট চেয়েছেন মেঘনা। কাজেও দিয়েছে তাঁর ভোট প্রার্থনা। প্রথমবার পরীক্ষায় বসেই সম্মানের সঙ্গে উত্তীর্ণ হয়েছেন মেঘনা। সূত্রের এও খবর যে, কামারহাটিতে বোর্ড গঠন হলে, তিনি বড় পদ পেতে পারেন। 

প্রসঙ্গত এবারের পুরভোটে কামারহাটিতেও গণ্ডগোল হয়েছিল। তৃণমূল প্রার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, পুলিশের স্টিকার লাগানো গাড়িতে বহিরাগতদের নিয়ে এসে এলাকায় অশান্তি করার। উত্তেজিত জনতা আবার সেই গাড়ি ভাঙচুরও করেন। মদন মিত্রের বিরুদ্ধে বহিরাগতদের আনার অভিযোগ ওঠে। তবে, শেষ হাসি হাসলেন সেই মদন মিত্রই।   

 

 

আরও পড়ুন