বংনিউজ২৪x৭ ডিজিটাল ডেস্কঃ দেশের মূল ভূখণ্ডে ইতিমধ্যেই প্রবেশ ঘটেছে বর্ষা রানির। জানা গিয়েছে, নির্ধারিত সময়ের ৩ দিন আগেই রবিবারই কেরলের স্থলভাগে বর্ষার প্রবেশ ঘটেছে।
এদিকে, হাওয়া অফিস জানিয়েছে, দক্ষিণ পশ্চিম বায়ুর সক্রিয়তা বেড়েছে এ রাজ্যে। পার্বত্য এলাকা বাদে প্রায় পুরো রাজ্যেই পর্যাপ্ত পরিমাণে জলীয় বাষ্প রয়েছে। ফলে স্থানীয়ভাবে বজ্রগর্ভ মেঘ তৈরি হয়ে দুই বঙ্গেই সকাল থেকে সন্ধে পর্যন্ত বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টির পরিস্থিতি তৈরি করেছে। গতকালও রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টি হয়েছে।
আজ সকাল থেকেই আকাশে রোদের দেখা মিলেছে, সঙ্গে হালকা হাওয়াও রয়েছে। তবে বেলা ববাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে অস্বস্তিও। আজও রাজ্যের বেশকিছু জেলায় বৃষ্টির সম্ভবনা রয়েছে বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস। আজ আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। মাঝেমধ্যেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টির পাশাপাশি ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়াও বইতে পারে। মঙ্গলবার পর্যন্ত এই পরিস্থিতি থাকবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
আজ সপ্তাহের প্রথম দিন দক্ষিণবঙ্গের বেশকিছু জেলায় বৃষ্টির পাশাপাশি ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় নতুন করে তাপমাত্রার তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না। কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, বীরভূম, নদিয়া, মুর্শিদাবাদে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে।
অন্যদিকে, দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভবনা রয়েছে বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস। তবে, অপেক্ষাকৃত বেশি বৃষ্টির সম্ভবনা রয়েছে দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ারে।
আপনার মতামত লিখুন :