দেখলে মনে হবে পেশাদার কোনও অভিনেত্রী বা মডেল। এতটাই ডাকসাইটে সুন্দরী তাঁরা। তবে শুধু সৌন্দর্য দিয়েই নয়, বুদ্ধির ছটাতেও তাঁরা চারপাশ উজ্জ্বল করে রাখেন। যদিও গ্ল্যামার দুনিয়ার সঙ্গে দূর দূরের সম্পর্কও নেই তাঁদের। একেবারেই বিপরীত দুনিয়ার মানুষ সকলে। আসলে এঁরা প্রত্যেকেই আইএএস বা আইপিএস অফিসার। কিন্তু তাঁদের একঝলক দেখলেই চোখ ফেরাতে পারবেন না!
মেরিন জোসেফ
কেরালা ক্যাডারের সব চেয়ে কম বয়সি অফিসার মেরিন জোসেফ। বছর পঁচিশের এই অফিসার যুবশক্তিতে বিশ্বাসী। পড়তে এবং ইংরেজি ভাষাটাকে অসম্ভব ভালোবাসেন।
নভজ্যোত সিমি
নভজ্যোত সিমির জন্ম ১৯৮৭ সালে পাঞ্জাবে। আসলে ছিলেন দাঁতের ডাক্তার। কিন্তু সেই পেশা ছেড়ে দিয়ে ইউপিএসসি-তে বসলেন এবং সফল হলেন। তিনি কোনও কোচিং নেননি। বরং নিজে নিজে পড়ে সফল হয়েছেন। ২০১৮ সালে ইউপিএসসি পাশ আউট হন।
ঋজু বাফনা
ঋজু বাফনা ইউপিএসসি ২০১৩ সালের পাশ আউট। ৭৭ র্যাংক করেছিলেন। ছত্তিশগড়ের এই সুন্দরী অফিসার তাঁরই ব্যাচমেটকে বিয়ে করেছেন।
চন্দ্রকলা
চন্দ্রকলা ২০০৮ সালে অফিসার হন। ইদানীং তিনি জেলাশাসক হিসেবে কাজ করছেন। নারীর সামাজিক পরিসর আরও বৃহত্তর করেছেন ডাকসাইটে সুন্দরী এই আইএএস অফিসার।
রোশন জেকব
রোশন জেকব ২০০৪ সালে পাশ আউট। এখন উত্তর প্রদেশে কর্মরত। সৌন্দর্যের পাশাপাশি বুদ্ধি দিয়ে নিজেকে প্রমাণ করে চলেছেন এই অফিসার।
কাঞ্চন চৌধুরী ভট্টাচার্য
হিমাচল প্রদেশের মেয়ে কাঞ্চন চৌধুরী ভট্টাচার্য ১৯৭৩ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত আইপিএস অফিসার হিসেবে কাজ করে গিয়েছেন। তিনিই মেয়েদের মধ্যে প্রথম ডিজিপি পুলিস। তিনিই প্রথম এ দেশের বহু মেয়ের কাছে কর্মজগতের নতুন একটা দরজা খুলে দিয়েছিলেন। তাঁকে দেখেই পরবর্তী কালে অনেকে এই ধরনের পেশায় আগ্রহী হয়েছেন।
আপনার মতামত লিখুন :