প্রাপ্য নম্বর প্রকাশের দাবিতে বারবার সরব হয়েছে ২০১৪ ও ২০১৭সালের টেট পরীক্ষার্থীরা। এমনকি এই নিয়ে আদালতে মামলাও করেছে তারা। এবার সেই অচলাবস্তাই কাটতে চলেছে। জানা গিয়েছে ২০১৪ ও ২০১৭ সালের টেট পরীক্ষার্থীদের নম্বর প্রকাশ করবে পর্ষদ।
চাকরির দাবিতে সল্টলেক করুণাময়ীতে অনশনে বসেছিলেন ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণরা। তখন পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল জানিয়েছিলেন, ২০১৪ সালের টেট চাকরিপ্রার্থীরা দুবার ইন্টারভিউ দেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন, তাই ২০১৬ সালের নিয়ম নীতি মেনে নিয়োগ হবে। কোনভাবেই এই আইন ভাঙ্গা সম্ভব নয়। এরপরে আন্দোলন আরো বড় আকার নেয়। জোর করে আন্দোলনকারীদের তুলে দেওয়া হয় সেখান থেকে।
এদিকে দাবি করেছিলেন ২০১৪ এবং ২০১৭ সালে তারা টেট পরীক্ষা দিয়েছিলেন। শুধু বাড়ি পাশ করেছেন তাই তারা যে বছর বেশি নম্বর পেয়েছেন সেই বছরের শংসাপত্র জমা দিতে চান। কিন্তু পর্ষদ এখনো তাদের নম্বর জানায়নি। তাই নম্বর প্রকাশ করার জন্য দাবি করেন তারা। এমনকি অনলাইনে যখন আবেদন গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে। তখনই হাইকোর্টে মামলা করেছেন চাকরিপ্রার্থীদের একাংশ।
এই মামলার শুনানি হয়েছে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় সিঙ্গেল বেঞ্চে। বিচারপতি যেদিন জানতে চেয়েছেন পর্ষদের কাছে তারা নম্বর প্রকাশ নিয়ে কি ভাবছে। এরপর পর্ষদের তরফের আইনজীবী পর্ষদ সভাপতি গৌতম পালের সঙ্গে কথা বলে জানান যত দ্রুত সম্ভব টেটের নম্বর জানিয়ে দেওয়া হবে। তবে শংসাপত্র অবশ্য এখনই পাবেন না চাকরিপ্রার্থীরা।
আপনার মতামত লিখুন :