1. প্রথম পাতা
  2. কলকাতা
  3. রাজ্য
  4. রাজনীতি
  5. অপরাধ
  6. দেশ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. খেলা
  9. কর্ম সন্ধান
  10. বিনোদন
  11. ব্যবসা বাণিজ্য
  12. টেক নিউজ
  13. লাইফস্টাইল
  14. ভাইরাল
  15. আবহাওয়া
  16. রাশিফল

‘ওঁকে বলুন আমি ওঁদের গুঁড়িয়ে দেব’! জেলেনস্কি যুদ্ধ বিরতির আবেদন জানালেও, হুঁশিয়ারি পুতিনের

আত্রেয়ী সেন

প্রকাশিত: মার্চ ২৯, ২০২২, ১০:৪৩ এএম

‘ওঁকে বলুন আমি ওঁদের গুঁড়িয়ে দেব’! জেলেনস্কি যুদ্ধ বিরতির আবেদন জানালেও, হুঁশিয়ারি পুতিনের
‘ওঁকে বলুন আমি ওঁদের গুঁড়িয়ে দেব’! জেলেনস্কি যুদ্ধ বিরতির আবেদন জানালেও, হুঁশিয়ারি পুতিনের

বংনিউজ২৪x৭ ডিজিটাল ডেস্কঃ আপাতত যুদ্ধ বিরতির কথা ভাবছে না রাশিয়া। উল্টে আগ্রসন বজায় রাখার মুডেই রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। পুতিন ইউক্রেনে সেনা অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। এরপরই রুশ সেনার আক্রমণে তছনছ হয়েছে গেছে সাজানো-গোছানো গোটা ইউক্রেন। 

এদিকে, সম্প্রতি যুদ্ধে ইতি টানার জন্য পুতিনকে আলোচনায় বসার ডাক দিয়েছিলেন ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। আলোচনায় বসার জন্য একটি চিঠিও লিখেছিলেন। জানা গিয়েছে, এরপরেও মন পরিবর্তন করেননি পুতিন। বরং তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, ‘ওকে ব্লুন আমি ওঁদের গুঁড়িয়ে দেব।’

উল্লেখ্য, ইউক্রেনের উপর হামলা চালানোর পর থেকে ইউক্রেনের সাধারণ মানুষের হামলা করতে পিছপা হচ্ছে না রুশ সেনা। এমনটাই দাবি করছে ইউক্রেন। ইউক্রেনের বহু মানুষ আজ ঘরছাড়া। অনেক বাড়ি, অফিস, হাসপাতাল আজ ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে। গোটা বিশ্ব এই হামলার নিন্দা করে সরব হয়েছে। কিন্তু ‘থোড়াই কেয়ার করেন পুতিন!’

এদিকে, এক শান্তিদূত রোমান আব্রামোভিচকে ইউক্রেনের হয়ে শান্তি আলোচনায় ডাক দেওয়া হয়েছিল, ইউক্রেনের পক্ষ থকেই। সেই আবেদনে তিনি সম্মতিও জানিয়েছিলেন। তিনি যুদ্ধে ইতি টানার জন্য পুতিনকে আবেদন জানিয়ে চিঠিও লিখেছিলেন। কিন্তু তাতেও কোনও কাজ হয়নি। উল্টে শান্তি আলোচনা করতে গিয়ে তাঁর উপর বিষ প্রয়োগের মাধ্যমে খুনের অভিযোগ উঠছে আন্তর্জাতিক মহলে। শান্তি আলোচনায় যোগ দেওয়ার পরেও আচমকাই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর চিকিৎসকরা জানান যে, তাঁর শরীরে বিষ প্রয়োগের উপসর্গ মিলেছে।  

উল্লেখ্য, চলতি মাসেই কিয়েভে উপস্থিত হয়েছিলেন আব্রামোভিচ। এর পরেই তাঁর দেহে বিষ প্রয়োগের উপসর্গ মেলে। সোমবার এক আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হওয়া খবর অনুযায়ী, ইউক্রেনের আরও দুই শান্তি দূতকেও বিষ প্রয়োগ করা হয়েছে বলে সন্দেহ করা হয়েছে। মোদ্দা কথা, কোনোভাবেই যুদ্ধ-এর রাস্তা থেকে সরে আসার কথা ভাবছে না পুতিন। 

 

আরও পড়ুন