1. প্রথম পাতা
  2. কলকাতা
  3. রাজ্য
  4. রাজনীতি
  5. অপরাধ
  6. দেশ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. খেলা
  9. কর্ম সন্ধান
  10. বিনোদন
  11. ব্যবসা বাণিজ্য
  12. টেক নিউজ
  13. লাইফস্টাইল
  14. ভাইরাল
  15. আবহাওয়া
  16. রাশিফল

ভারতীয় সেনার তিন গুরুত্বপূর্ণ সশস্ত্র বাহিনীর যৌথতার দিকে এগোচ্ছে দেশ! মন্তব্য রাজনাথের

আত্রেয়ী সেন

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১২, ২০২২, ০৪:২৮ পিএম

ভারতীয় সেনার তিন গুরুত্বপূর্ণ সশস্ত্র বাহিনীর যৌথতার দিকে এগোচ্ছে দেশ! মন্তব্য রাজনাথের
ভারতীয় সেনার তিন গুরুত্বপূর্ণ সশস্ত্র বাহিনীর যৌথতার দিকে এগোচ্ছে দেশ! মন্তব্য রাজনাথের

বংনিউজ২৪x৭ ডিজিটাল ডেস্কঃ ভারতীয় সেনা তার তিন সশ্রস্ত্র বাহিনীর যৌথতার দিকেই এগোচ্ছে দেশ। সোমবার এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। কারণ হিসেবে তিনি জানিয়েছেন যে, একটি বাহিনীর যাবতীয় প্রয়োজনীয় সম্পদ যেন অন্য বাহিনী ব্যবহার করতে পারে এবং যে কোনও প্রয়োজনে যাতে কোনও সমস্যায় পড়তে না হয়, তার জন্যই এই ব্যবস্থা।

আজ দিল্লিতে আর্মি লজিস্টিক-এর এক সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী। সেই অনুষ্ঠানে ভারতীয় রেলওয়ের ভূয়সী প্রশংসা করেন রাজনাথ সিং। তিনি জানিয়েছেন যে, দ্রুতার সঙ্গে ভারতীয় রেলের বিকাশ হয়েছে এবং বিগত ৭ বছরে ৯ হাজার কিলোমিটার রেলপথ ‘ডবল’ করে দেওয়া হয়েছে। রাজনাথ জানিয়েছেন, ২০১৪ সালে আগের ৫ বছরে এই সংখ্যাই ছিল ১ হাজার ৯০০ কিলোমিটার।

আর্মি লজিস্টিক-এর এই সেমিনারে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সেনা প্রধান মনোজ পাণ্ডে, বায়ুসেনা প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল ভি আর চৌধুরি এবং নৌসেনা প্রধান অ্যাডমিরাল আর হরি কুমারের পাশাপাশি নীতি আয়োগ সদস্য ভিকে সারস্বতও। আজকের এই অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং সামরিক ও অসামরিক অংশীদারদের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংমিশ্রণের কথা বলেছেন এবং উভয় পক্ষের প্রতিনিধিদের এই বিষয়ে আগ্রহও দিয়েছেন।

দিল্লি ক্যান্টনমেন্টের মানেকশা সেন্টারের এই সেমিনারে তিন বাহিনীর যৌথ কার্যকলাপ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা খুব দ্রুত তিনি বাহিনীর যৌথ কার্যক্রমের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। যাতে এক বাহিনীর সম্পদ অন্য বাহিনী ব্যবহার করতে পারে, সেই নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হচ্ছে।’ রাজনাথ সিং-এর এই ঘোষণা নিঃসন্দেহে বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। মনে করা হচ্ছে এই ব্যবস্থা বাস্তবে চালু হলে, আপৎকালীন পরিস্থিতিতে এক বাহিনীর সম্পদ এবং লোকবল অন্য বাহিনীর সদস্যরা ব্যবহার করতে পারবে এবং এতে পরিস্থিতির মোকাবিলা করাও অপেক্ষাকৃত অনেকটাই সহজ হবে।

 

আরও পড়ুন