1. প্রথম পাতা
  2. কলকাতা
  3. রাজ্য
  4. রাজনীতি
  5. অপরাধ
  6. দেশ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. খেলা
  9. কর্ম সন্ধান
  10. বিনোদন
  11. ব্যবসা বাণিজ্য
  12. টেক নিউজ
  13. লাইফস্টাইল
  14. ভাইরাল
  15. আবহাওয়া
  16. রাশিফল

জঙ্গি দমন অভিযানে বড় সাফল্য! ব্যাগ ভর্তি গ্রেনেড ও পাকিস্তানি পতাকা হয় গ্রেফতার ৩ জঙ্গি

আত্রেয়ী সেন

প্রকাশিত: আগস্ট ২৭, ২০২২, ১১:০৫ এএম

জঙ্গি দমন অভিযানে বড় সাফল্য! ব্যাগ ভর্তি গ্রেনেড ও পাকিস্তানি পতাকা হয় গ্রেফতার ৩ জঙ্গি
জঙ্গি দমন অভিযানে বড় সাফল্য! ব্যাগ ভর্তি গ্রেনেড ও পাকিস্তানি পতাকা হয় গ্রেফতার ৩ জঙ্গি / প্রতীকী ছবি

বংনিউজ২৪x৭ ডিজিটাল ডেস্কঃ সপ্তাহ শেষের আগেই জঙ্গি দমন অভিযানে বড় সাফল্য নিরাপত্তা বাহিনীর। জম্মু-কাশ্মীর থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে তিন জঙ্গিকে। জানা গিয়েছে, ওই তিন জঙ্গির থেকে গ্রেনেড এবং পাকিস্তানি পতাকা উদ্ধার করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ধৃত তিন জঙ্গি লস্কর-ই-তৈবার সদস্য। উপ্ত্যকায় সাধারণ মানুস এবং নিরাপত্তা বাহিনীর উপরে হামলার পরিকল্পনা ছিল এই তিন জঙ্গির।

জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার উত্তর কাশ্মীরের সোপার থেকে ওই তিন জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিকেলের দিকে সোপারের বামাই চকে যৌথ অভিযান চলাকালীনই পালানোর চেষ্টা করে ওই তিন জঙ্গি। সঙ্গে সঙ্গেই তাঁদের আটক করে পড়ে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধৃত জঙ্গিদের নাম শরিফ আশরফ, সাকলাইন মুস্তাক এবং তৌফিক হাসান শেখ।

জানা গিয়েছে, ধৃত তিন জঙ্গি গোরিপুরা থেকে সোপরের দিকে আসছিল। এদিকে নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে আগেই খবর ছিল যে, সীমান্তের ওপার থেকে এপারে জঙ্গি গতিবিধি লক্ষ করা গেছে। অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তারা উপত্যকায় হামলা চালাতে পারে বলেও খবর ছিল। এই খবর পাওয়ার পরই, জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ, সিআরপিএফের ১৭৯ ব্যাটেলিয়ান ও ২২ নম্বর রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের জওয়ানরা যৌথ অভিযান চালায়। এরপরই বামাই চকে তল্লাশি চলাকালীন ওই তিন জঙ্গিকে গাড়ি থেকে নামতে বলা হয়। কিন্তু তারা গাড়ি থেকে নামার পরিবর্তে সঙ্গে সঙ্গে সেখান থেকে পালানোর চেষ্টা করে, কিন্তু তাদের হাতেনাতে ধরে ফেলে নিরাপত্তা বাহিনী।

জানা গিয়েছে, ধৃত তিন লস্কর জঙ্গিদের তল্লাশি করে ৩টি হ্যান্ড গ্রেনেড, ৯টি পোস্টার ও ১২টি পাকিস্তানি পতাকা উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান করা হচ্ছে যে, ধৃত জঙ্গিরা উপত্যকায় পরিযায়ী শ্রমিক, সাধারণ নাগরিক ও নিরাপত্তা বাহিনীর উপরে হামলা চালানোর ছক করে এসেছিল। ইতিমধ্যেই তাদের বিরুদ্ধে বামাই থানায় এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। পাশাপাশি কারা তাদের অস্ত্র সরবরাহ করেছিল, কোথা থেকে এই হামলার পরিকল্পনা করা হয়েছিল, তা নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।

 

আরও পড়ুন