আমাদের দেশে এমন কিছু কিছু কান্ড ঘটে, যা শুনে বা দেখে রীতিমতো অবাক হয়ে যেতে হয়। আসলে অবাক হওয়াটাই বোধহয় স্বাভাবিক কারণ ঘটনাটাই এমন। যাকে বিয়ে করতে এসেছিলেন পাত্র তা কি বিয়ে না করে অন্য একজনকে বিয়ে করে নিয়ে চলে গেলেন পাত্র। আর এই ঘটনায় রীতিমতো শোরগোল পড়েছে উত্তর প্রদেশের বরেলিতে।
তারপর শুরু হল টেবিল, চেয়ার ছোড়াছুড়ি, হাতাহাতি, চড় খেয়ে স্তম্ভিত হয়ে গেল মদের নেশায় চূড় পাত্র। পাত্রকে ঠাটিয়ে চড় মেরে মন্ডপ ছাড়লেন পাত্রী। এবার জেনে নিন আসল ঘটনা কী! বছর একুশের রাধার সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল বছর ২৬ শের রবীন্দ্র কুমারের। বিয়ের আগে থেকেই চলছিল পণ নিয়ে ঝামেলা।
বিয়ের আগেই বরের বাড়িকে দেওয়া হয়েছিল আড়াই লক্ষ টাকা পণ। বিয়ের দিন দেওয়া হয় আরও ২ লক্ষ টাকা। কিন্তু তারপরেও আরও টাকা আরও টাকা দাবি করেছিল পাত্রপক্ষ। এরপর সন্ধ্যাবেলায় পাত্র যখন বিয়ে করতে আসে, তখন সে মদের নেশায় চূড় ছিল। অনুষ্ঠানে আসা মাত্রই সে অত্যন্ত খারাপ ব্যবহার করা শুরু করে। এরপর নিজের বন্ধুদের সঙ্গে বসে গলা পর্যন্ত মদ খায়।
बरेली-नशे में धुत दूल्हे ने दोस्त के गले में डाली वरमाला, दूल्हे को नशे में देखकर दुल्हन ने शादी से किया इनकार
दुल्हन के इनकार के बाद परिजनों ने की शिकायत, दूल्हा उसके पिता और 3 दोस्तों का किया चालान
पुलिस ने 5 लोगों का शांतिभंग में किया चालान, पीलीभीत के बरखेड़ा से क्योलड़िया… pic.twitter.com/t4rDR94N3b
— भारत समाचार | Bharat Samachar (@bstvlive) February 24, 2025
এখনও পর্যন্ত কনের বাড়ি সব মেনে নিলেও, মালা পড়াতে গিয়েই বিপত্তি। নেশায় চূড় পাত্র কনের বদলে তাঁর পাশে দাঁড়ানো বান্ধবীর গলায় মালা দিয়ে দেয়। আর ব্যাস দারুণ রকম ভাবে রেগে যায় কনে। পাত্রকে ঠাস ঠাস করে থাপ্পড় মেরে গটগটিয়ে চলে যায় কনে। এরপর দুই পরিবারের মধ্যে শুরু হয় হাতাহাতি। পুলিশে খবর দিলে পরিস্থিতি সামলাতে আসে পুলিশ । এরপর পুলিশের হস্তক্ষেপে ভেঙে যায় বিয়ে।