1. প্রথম পাতা
  2. কলকাতা
  3. রাজ্য
  4. রাজনীতি
  5. অপরাধ
  6. দেশ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. খেলা
  9. কর্ম সন্ধান
  10. বিনোদন
  11. ব্যবসা বাণিজ্য
  12. টেক নিউজ
  13. লাইফস্টাইল
  14. ভাইরাল
  15. আবহাওয়া
  16. রাশিফল

চাকরিতে অনিয়মের অভিযোগ! কলকাতার উদ্দেশে রওনা কেষ্ট-কন্যার, হাজিরা দেবেন কি হাইকোর্টে?

আত্রেয়ী সেন

আগস্ট ১৮, ২০২২, ১০:১৬ এএম

চাকরিতে অনিয়মের অভিযোগ! কলকাতার উদ্দেশে রওনা কেষ্ট-কন্যার, হাজিরা দেবেন কি হাইকোর্টে?

বংনিউজ২৪x৭ ডিজিটাল ডেস্কঃ সকালেই কলকাতার উদ্দেশে রওনা দিলেন বীরভূমের তৃণমূল জেলাসভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের কন্যা সুকন্যা মণ্ডল। সুকন্যার পাশাপাশি রওনা দিয়েছেন অনুব্রতর ভাইপো সাত্যকি মণ্ডলও। এদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে যে, টেট পাশ না করেও, তাঁরা প্রাথমিক শিক্ষকতার চাকরি করছেন। এরপরই আজ দুপুর ৩ টের মধ্যে সুকন্যা, সাত্যকি-সহ মোট ৬ প্রাথমিক শিক্ষক-শিক্ষিকাকে কলকাতা হাইকোর্টে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

এদিন সকাল সকাল অনুব্রত মণ্ডলের বাড়ির সামনে হাজির হয় গাড়ি, সংবাদমাধ্যমের ভির উপেক্ষা করেই সোজা গারিতে উঠে যান সুকন্যা। তাঁর বিরুদ্ধে টেট পাশ না করেই চাকরি পাওয়ার অভিযোগের পাশাপাশি এও অভিযোগ আছে যে, তিনি নাকি স্কুলেও যান না। স্কুলে না গিয়েই প্রত্যেক মাসে বেতন পান। এছাড়াও বাড়িতে রেজিস্টার এনে সই করানোর মত গুরুতর অভিযোগও রয়েছে। এইসব অভিযোগের ভিত্তিতেই কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেছেন আইনজীবী ফিরদৌস শামিম। তার জন্যই আদালত সুকন্যা মণ্ডলকে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।

এদিন সকাল ৮ টা নাগাদ অনুব্রত মণ্ডলের বোলপুরের নিচুপট্টির বাড়ি থেকে রওনা দেন সুকন্যা। এদিন তাঁর ব্যাগে বেশ কিছু কাগজপত্র ছিল। তবে, এদিন তিনি চিনার ফ্ল্যাটে যাবেন কিনা তাও স্পষ্ট নয়। আবারও এও প্রশ্ন উঠছে যে, আদৌ আজ হাইকোর্টে হাজিরা দেবেন তো সুকন্যা মণ্ডল?

জানা গিয়েছে, বোলপুরের কালিকাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চাকরি করেন সুকন্যা। ২০১৪ সালে তিনি চাকরিতে যোগ দেন। ফিরদৌস শামিমের দাবি করেছেন যে, তিনি কোনোদিন স্কুলে যাননি। তাঁদের বারিতেই হাজিরার খাতা পাঠানো হত। স্কুলে না যাওয়ার পরেও, প্রতি মাসে ঠিকমতো বেতন পেয়ে যেতেন। এই তথ্যের ভিত্তিতেই তিনি সুকন্যা-সহ আর ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। এরা হলেন, অনুব্রতর ভাই সুমিত মণ্ডল, আপ্তসহায়ক অর্ক দত্ত, ভাইপো সাত্যকী মণ্ডল, তৃণমূল নেতা ঘনিষ্ঠ কস্তুরী চৌধুরী, সুজিত বাগদি।

 

আপনার মতামত লিখুন :

আরও পড়ুন