Whatsapp হলো বর্তমান সময়ে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মেসেজিং app। যে কোন রকম কাজে এটি বিশেষ প্রয়োজনীয় রূপ ধারণ করে। কিন্তু সংস্থার নতুন নীতি অনুযায়ী এই সকল ভুলভ্রান্তি হলেই ব্যান হতে পারে whatsapp account। জেনে রাখুন কিভাবে নিজেকে সুরক্ষিত রাখবেন।
মেটা অধীনস্ত হোয়াটসঅ্যাপ গত মাসে প্রায় ১৬ লক্ষেরও বেশি অ্যাকাউন্ট ব্যান করেছিল। এই নিষেধাজ্ঞার কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মেসেজিং প্ল্যাটফর্মটি জানিয়েছিল যে, সাসপেন্ড করা অ্যাকাউন্টের মধ্যে ১২২টি অন্যান্য ব্যবহারকারীদের অভিযোগের ভিত্তিতে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল এবং ১৬.৬৬ লক্ষ অ্যাকাউন্ট স্বপ্রণোদিত অর্থাৎ সংস্থার ইচ্ছায় বন্ধ করা হয়েছিল। ব্যাবহারকারীদের সুরক্ষার জন্যই এই সিদ্ধান্ত।
মধ্যা কথা হলো সংস্থার শর্তাবলী লঙ্ঘন করেছে এমন যেকোনো ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার অধিকার হোয়াটসঅ্যাপ রাখে। মেসেজিং অ্যাপটি সেই সকল ব্যবহারকারীদের চিহ্নিত করে যাচ্ছে। যারা প্রতিনিয়ত স্ক্যাম, স্প্যাম বা ক্ষতিকারক ডেটা তথা কনটেন্ট শেয়ার করছেন তাদের account বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এক্ষেত্রে কোনো অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড করা হলে, ব্যবহারকারীর হোয়াটসঅ্যাপে ‘এই অ্যাকাউন্টটির হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করার অনুমতি নেই’ (This Account is not allowed to use Whatsapp) লেখা একটি নোটিফিকেশন আসবে।
কিন্তু কোনো ব্যবহারকারী যদি মনে করেন যে ভুলবশত তার অ্যাকাউন্ট ব্যান করা হয়েছে, তাহলে তিনি হোয়াটসঅ্যাপে সেই সম্পর্কে জানাতে পারবেন। এক্ষেত্রে, সাসপেন্ড নোটিফিকেশন ওপেন করার পর আপনি ‘সাপোর্ট’ (Support) লেখা একটি বিকল্প দেখতে পাবেন। সেখানেই মেসেজ লিখে তা সংস্থাকে জানানো সম্ভব।