1. প্রথম পাতা
  2. কলকাতা
  3. রাজ্য
  4. রাজনীতি
  5. অপরাধ
  6. দেশ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. খেলা
  9. কর্ম সন্ধান
  10. বিনোদন
  11. ব্যবসা বাণিজ্য
  12. টেক নিউজ
  13. লাইফস্টাইল
  14. ভাইরাল
  15. আবহাওয়া
  16. রাশিফল

ফের ধাক্কা রাজ্য বিজেপিতে! বীরভূমের প্রভাবশালী নেতা সোশ্যাল মিডিয়ায় জানালেন পদত্যাগের কথা

আত্রেয়ী সেন

জুন ২২, ২০২২, ০৩:৩৫ পিএম

ফের ধাক্কা রাজ্য বিজেপিতে! বীরভূমের প্রভাবশালী নেতা সোশ্যাল মিডিয়ায় জানালেন পদত্যাগের কথা / প্রতীকী ছবি

বংনিউজ২৪x৭ ডিজিটাল ডেস্কঃ রাজ্য বিজেপিতে এখনও অস্থির পরিস্থিতি অব্যাহত। রাজ্য বিজেপির নেতাদের মধ্যে বেশি করে দসবই ত্যাগের ঘটনা যেন বীরভূম থেকেই হচ্ছে। বিজেপি নেতাদের তৃণমূলে যোগদান থেকে ক্ষমতা হারানো সবই হয়েছে। তারপরেও বিজেপির অন্দরের সমস্যা কিছুতেই মিটছে না। রাজ্য বিজেপির বর্তমান নেতৃত্বের বিরুদ্ধে বিজেপিরই একটা অংশের ক্ষোভ যেন উত্তরোত্তর বেড়েই চলেছে। 

বীরভূম জেলা বিজেপিতে ডামাডোল অব্যাহত। দুধকুমার মণ্ডলকে নিয়ে দড়ি টানাটানির মধ্যেই এবার সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে পদত্যাগের ঘোষণা করলেন বিজেপির দুবরাজপুর শহর সভাপতি করুণাময় মুখোপাধ্যায়। এরপরই শুরু হয়েছে জল্পনা, তাহলে কি তিনিও তৃণমূল কংগ্রেসে নাম লেখাচ্ছেন! যদিও মঙ্গলবার রাতে করা সেই পোস্টে করুণাময় জানিয়েছেন যে, তিনি সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত কারণে পদত্যাগ করছেন। তবে, দুধকুমার মণ্ডলের প্রকাশ্য বিদ্রোহের পর এই পদত্যাগকে ব্যক্তিগত বলে মানতে চাইছে না দলেরই একাংশ।

ফেসবুক পোস্ট করুণাময় মুখোপাধ্যায় লেখেন যে, ‘আমি করুণাময় মুখার্জি ব্যক্তিগত কারণে বিজেপির দুবরাজপুর শহর মণ্ডল সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিলাম।’ পদত্যাগের বিষয়ে ওই বিজেপি নেতা আরও জানিয়েছেন যে, ‘বিভিন্ন ব্যক্তিগত কারণে দলকে সময় দিচ্ছে পারছিলাম না। তাই পদত্যাগ করলাম। দলে কারও বিরুদ্ধে কোনও ক্ষোভ নেই। আমি দলের সঙ্গেই থাকব।’

এদিকে, এনিয়ে পাল্টা কটাক্ষ করতে ছাড়েনি তৃণমূল কংগ্রেসও। তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়ায় বলা হয়েছে, বিজেপির কোনও সংগঠন নেই। অফিস খোলে না। সেই কারণেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ইস্তফা দিতে হচ্ছে নেতাদের।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত রবিবার বীরভূম বিজেপির প্রাক্তন জেলা সভাপতি দুধকুমার মণ্ডলের পোস্টকে কেন্দ্র করে রাজ্য- রাজনীতিতে শোরগোল পড়ে যায়। ওই পোস্টে তিনি অভিযোগ করেন যে, দলের ব্লক থেকে জেলা কমিটি গঠনের সময় তাঁর সঙ্গে কোনও যোগাযোগই করা হয়নি। পরামর্শও করা হয়নি। তাই বিজেপির অন্দরে যারা তাঁকে ভালোবাসেন তাঁরা যেন বসে যান। এরপরই বর্ষীয়ান এই বিজেপি নেতাকে দলের পক্ষ থেকে শো-কজ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর পাশাপাশি তাঁর এক অনুগামীকেও দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

আপনার মতামত লিখুন :

আরও পড়ুন