1. প্রথম পাতা
  2. কলকাতা
  3. রাজ্য
  4. রাজনীতি
  5. অপরাধ
  6. দেশ
  7. আন্তর্জাতিক
  8. খেলা
  9. কর্ম সন্ধান
  10. বিনোদন
  11. ব্যবসা বাণিজ্য
  12. টেক নিউজ
  13. লাইফস্টাইল
  14. ভাইরাল
  15. আবহাওয়া
  16. রাশিফল

সবাইকে অবাক করে গান গাইলেন দিলীপ ঘোষ! নজিরবিহীনভাবে বর্ষবরণে মাতল বঙ্গ বিজেপি

আত্রেয়ী সেন

এপ্রিল ১৫, ২০২২, ১১:০০ পিএম

সবাইকে অবাক করে গান গাইলেন দিলীপ ঘোষ! নজিরবিহীনভাবে বর্ষবরণে মাতল বঙ্গ বিজেপি

বংনিউজ২৪x৭ ডিজিটাল ডেস্কঃ আজ আরও একটা বাংলা নতুন বছরের সূচনা হল। এই নতুন বছরে পয়লা বৈশাখে বঙ্গ বিজেপির বর্ষবরণ উদযাপন নজর কাড়ল। একুশের নির্বাচনে বাংলা দখলের স্বপ্ন সফল হয়নি বঙ্গ বিজেপির। মমতার জোড়াফুল শিবিরের কাছে শোচনীয় হারের জ্বালা ভুলে এখন বঙ্গ বিজেপি নতুন করে বাংলার শাসকদলকে বিভিন্ন ইস্যুতে চাপে রাখতে কোমর বেঁধে ময়দানে নেমে পড়েছে। 

এই প্রেক্ষাপটে নজিরবিহীনভাবে এ বছর বৈশাখের আবাহনে মেতে উঠল বঙ্গ বিজেপির হেস্টিংসের দফতর। এখানেই শেষ নয়, সকলকে একেবারে চমকে দিয়ে মঞ্চে উঠে গান গাইলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

এদিন জ্যোতির্ময় চৈতন্যের কথায়, অরুণ চক্রবর্তীর সুরে একটি গান গাইলেন প্রাক্তন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ। এদিন গান গাওয়ার আগে, মঞ্চে উঠে বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি বলেন, ‘অনেকরকম গান আপনারা শুনেছেন। ছাদ পেটানো গানও হয়, আবার ছাদ ফাটানোর গান হয়। লোক জড়ো করার গান হয়, আবার লোক তাড়ানোরও গান হয়। শুনে বলবেন, এটা কোনরকমের গান।’ এরপরই তিনি গান শুরু করেন। সেই গানের লাইন ছিল, ‘দু:স্বপ্নের রাত্রি অবসান, জেগে ওঠো শৃঙ্খলিত বীর...’। শুধু গান গাওয়াই নয়, তিনি পরে গানের বাণীও সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। আজকের বিজেপির এই নববর্ষ উদযাপনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অভিনেত্রী পাপিয়া অধিকারী, রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার- সহ আরও অনেকেই। 

তবে, এদিন বঙ্গ বিজেপির বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বিজেপির সদর দফতরে অনেকই যেমন উপস্থিত ছিলেন, ঠিক তেমনই অনেকেই ছিলেন না। জানা গিয়েছে এদিন দিলীপ ঘোষের গানের পাশাপাশি কবিগানের আসর জমিয়ে দেন হরিণঘাটার বিজেপি বিধায়ক অসীম সরকার।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, রাজ্যের একের পর এক ধর্ষণের ঘটনায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে আক্রমণ করে চলেছে বিজেপি। তৃণমূল কংগ্রেসের সরকারকে চাপে রাখতে চাইছে বিজেপি। এদিন ফেসবুকে দিলীপ ঘোষ একটি পোস্টে লিখেছেন, “রাজ্যের মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর থেকে শেষ যেটা পাওয়ার ছিল তা হল ‘দুয়ারে ধর্ষণ’! একের পর এক দু:খজনক ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে আর উনি ধর্ষকদের আড়াল করছেন। বলে দিচ্ছেন রিপোর্ট কীভাবে লিখতে হবে, পুলিশকে ও চিকিৎসককে। পশ্চিমবঙ্গ ‘রেপ হেভেন’-এ পরিণত হয়েছে। অন্যান্যরা দু:খপ্রকাশ করেন, আর উনি সন্দেহ প্রকাশ করেন!”

আপনার মতামত লিখুন :

আরও পড়ুন